অনিমেষ সিংহের গুচ্ছকবিতা
অযান্ত্রিক
এই যে দুহাত সরিয়ে নিলে
তবু হেঁটে যাচ্ছি আমি দেখ।
তবু হেঁটে যাচ্ছি আমি দেখ।
গোলাপ নেই ,
কাঁটাও থাকেনা অনেকসময়
এই যে বুক থেকে নেমে গেলে
কাঁটাও থাকেনা অনেকসময়
এই যে বুক থেকে নেমে গেলে
ভাদ্র মাস
আমি কি পারব না যেতে বলো
আর একটা শীতের ভেতর দিয়ে !
আমি কি পারব না যেতে বলো
আর একটা শীতের ভেতর দিয়ে !
অদ্ভুৎ অসুখ
আমার তো হাতি নেই।ঘোড়া নেই।
আমার তো হাতি নেই।ঘোড়া নেই।
মা বাবার উড়ো দুটি ঘুড়ি আছে।
খাটে বাঁধা চামড়ার শারি,
মশা মারা ধূপ !
জনাকীর্ণ হাওয়া এসে দোলায় আমাকে।
খাটে বাঁধা চামড়ার শারি,
মশা মারা ধূপ !
জনাকীর্ণ হাওয়া এসে দোলায় আমাকে।
থালা ভর্তি সুখ।
আমার তো হাতি নেই।ঘোড়া নেই।
অদ্ভুৎ অসুখ।
আমার তো হাতি নেই।ঘোড়া নেই।
অদ্ভুৎ অসুখ।
যাব না জান
তোর কাছে যাব না ।
আকণ্ঠ ঘুঁঙ্গুর শুনতে শুনতে
শহরটা আজ মোতিঝিল।
যাবনা রে !
দাঁড় নেই!
জলের মাপও জানি না।
দশকের নীচে ঘুমান কলমচি।
যাব না।
দিল্লি গেলে দেখে আসব একদিন,
সম্রাটের আমগাছ।
শেকড়ে ঢেলে দেব জল আমিও নাগরিক !
তোর কাছে যাব না জান !
আগুনে আগুনে পুড়ে গেছে রাস্তাটা ।
দশকের নীচে ঘুমান কলমচি।
যাব না।
দিল্লি গেলে দেখে আসব একদিন,
সম্রাটের আমগাছ।
শেকড়ে ঢেলে দেব জল আমিও নাগরিক !
তোর কাছে যাব না জান !
আগুনে আগুনে পুড়ে গেছে রাস্তাটা ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন